–ABOUT US–

Dr Parveen Akhter Shamsun Nahar (Surovi) – Gynae Doctor in Bangladesh.

MBBS , FCPS(Gynae & Obs) , MRCOG 2nd Episode (London) , Advanced Gynae laparoscopic Surgeon(Trend in Euro Gynaecology & infertility)  MBBS , FCPS(Gynae & Obs) , MRCOG 2nd Episode (London) , Advanced Gynae laparoscopic Surgeon(Trend in Euro Gynaecology & infertility) 

 

পেট না কেটে ল্যাপরস্কপীর সাহায্যে (ছোট ছিদ্র) করে জরায়ুওমহিলাদের যাবতীয় গাইনী সমস্যার অপারেশন সম্ভব

–CHAMBER–

–For Appointment–

Popular Diagnostic Center Mirpur Limited

–Consultation Hour–

Saturday to thursday 6:00pm and 9:00pm

–Hotline Number–

+8801713039573 & 09613787803

–For Appointment–

Popular Diagnostic Center Mirpur Limited

–Consultation Hour–

Saturday to thursday 6:00pm and 9:00pm

–Hotline Number–

+8801713039573 & 09613787803

–EXPERIENCE RECORDS–

Associate Professor

MBBS, FCPS (Gynae & OBS)

Gynae-Laparoscopic Surgeon

Urogynaecology & Infertility

FREQENTLY ASKED A QUESTIONS

পিসিওএস সম্পর্কে সচেতন থাকুন

  জানেন কি, সাম্প্রতিক কালের এক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে,মেয়েদের মধ্যে ক্রমাগত বাড়ছে পলিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম বা পিসিওএস এর সমস্যা। পিসিওস হল ওভারি বা ডিম্বাশয়ের মধ্যে তৈরি হওয়া একাধিক জলভরা সিষ্ট।এই সিষ্টগুলো বিনাইন,এর সঙ্গেক্যান্সারের কোনও সম্পর্ক নেই ।নিজস্ব কোন উপসর্গও থাকেনা ।যদিও আপাতনিরীহ এই সিষ্ট শরীরের নানা রকম সমস্যা ডেকে আনতে পারে ।এমনকি ডেকে আনতে পারে বন্ধ্যাত্বও।শুধু তাই নয় , এর সঙ্গে মহিলাদের সৌন্দর্য এমনকী বিপাক ক্রিয়ারও যোগাযোগ আছে যদিও উপযুক্ত চিকিৎসায় সব     সমস্যার সমাধান সম্ভভ।

পলিসিষ্ট অর্থাৎ অনেক গুলো সিষ্ট বা জলভরা টিউমার ।ওভারিতে ডিম্বানু তৈরি হয় ফলিক্ল এর মধ্যে। এই ফলিক্ল গুলো যখন ফ্লুইডে ভরে ওঠে তখন তা দেখতে সিষ্টের মতো হয়।সিষ্টের সংখ্যা একাধিক হলে বলা হয় পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম সংক্ষেপে পিসিওএস। এর জন্য স্বাস্থ্যের ওপর পড়তে পারে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ।বেশি বয়সে পিসি ওএস এর জন্য টাইপ-২ ডাইবেটিস ,ইউতেরাইন ক্যানসার এমন কি হার্টের অসুখের চান্স বেড়ে যায়।

নানা রকম উপসর্গ দেখা দিতে পারে ।যেমন, ওজন বৃদ্বি,মুখে ব্রণ হওয়া ,শরীরে রোমের আধিক্য,অনিয়মিত পিড়িয়ড ,শরীরে টেষ্টোস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যাওয়া,ওভ্যুলেশন না হওয়া ইত্যাদি।তবে সবার যে একই রকম উপসর্গ হবে , তেমন নয়। কারো একটা-দুটো কারওবা এর মধ্যে অনেক লক্ষণপ্রকট হতে পারে।আর এ ধরনের উপসর্গ দেখলে অযথা সময় নষ্ট না করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার

অসুখ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে  রোগীর রোগ সংক্রান্ত ইতিহাস, শারীরিক পরীক্ষা,রক্ত পরীক্ষা ,আল্ট্রাসাউন্ড করা হয়।রক্ত পরীক্ষায় ধরা পড়ে ব্লাডসুগার এবং টেষ্টোস্টেরনের লেভেল,কোলেস্টেরলের পরিমান ইত্যাদি।

এখন ও পর্যন্ত এই রোগে  সুনির্দিষ্ট কারণ জানা যায় নি।তবে এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা  নিশ্চিত যে ,এটা কিছুটা বংশগত।পরিবারে মা, মাসি দিদিমা,এদের মধ্যে কারো এ সমস্যা থাকলে সেই মহিলার এমন হতে পারে।আবার ডায়াটের সঙ্গেও এর কিছুটা সম্পর্ক আছে।অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার এ ধরনের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়।

পিসিও এস থাকলে নিয়মিত ওভ্যুলেশন হয় না ।আর ওভ্যুলেশন না হওয়ার কারনে সন্তানধারণেও সমস্যা দেখা দেয়।এছাড়াও পিসিও এস থাকা মহিলাদের মটাবলিক সমস্যা খুবই সাধারণ সমস্যা ।এর ফলে শরীরে বিশেষ করে মধ্যবর্তী স্থানে মেদ জমার প্রবণতা দেখা দেয় ।হাই কোলেস্টেরলের,হাই ব্লাড প্রেশার, ডায়াবেটিস হতে পারে ।আর এই সব উপসর্গ ডেকে আনতে পারে হার্টডিজিস পর্যন্ত।

একথা ঠিক, পিসিও এস মা হয়ার পথে বাধা সৃষ্টি করে ।তবে উপযুক্ত চিকিৎসাই সেই বাধা কাটানো আজকের দিনে কঠিন কিছু নয়।বহু মহিলা এখন পিসিও এস থাকা সত্তেও মা হচ্ছেন।

স্বাভাবিক ভাবে ওভ্যুলেশন হয় তার জন্য ওষুধ দেওয়া হয়।এতে কাজ না হলে হরমনাল ইঞ্জেকশন দেও্যা হয় ডিম্বানু তৈরির জন্য।তবে এসময় সতর্ক থাকতে হয়।নয়ত মাল্টিপিল বার্থ-এর সমস্যা হতে পারে এতেও কাজ না হলে অভারিয়ান ড্রিলিং করা হয় ।এটা করা হয় ল্যাপারোস্কোপিক পদ্ধতীতে।প্রাই ৫০ শতাংশ মহিলা এই সার্জারির পর প্রথম বছরেই প্রেগন্যান্ট হতে পারেন।যদিও কোন স্থায়ী পদ্ধতী নয়।  ল্যাপারোস্কোপিক পদ্ধতী কোন অভিজ্ঞ চিকিৎসক দিয়েই করানো উচিত।কারন জরায়ু কিংবা ওভারি ও ফ্যালোপিয়ান টিউব যদি কোন ভাবে ক্ষতি গ্রস্থ হয় তাহলে বন্ধ্যাত্ব এমন কি অসময়ে মেনোপজ দেখা দিতে পারে ।তা সত্তেও ওষুধ ও অন্যান্য চিকিৎসায় কাজ না হলে ইন ভিট্রো ভার্টিলাইজেশন বা আই ভি এফ প্রয়োগ করে মা হওয়া সম্ভব। কাজেই আজকের দিনে যেমন সমস্যা থাকুক না কেন,উপযুক্ত চিকিৎসাই ভালই সফল হওয়া যায়।

কিছু ক্ষেত্রে অবরসন অর্থাৎ গর্ভপাতের আশঙ্কা থাকে ।আবার রক্তের ব্লাড সুগারও অত্যাধিক পরিমানে বেড়ে যেতে পারে ।কনসিভ করার পর তাই সব সময় সতর্ক থাকা দরকার।

অনেক ক্ষেত্রেই সম্পুন্ন নিরাময় সম্ভব হয় না।ওষুধ পত্রের মাধ্যমে উপসর্গ অনেকটাই কমানো যায়।তবে এর পাশাপাশি লাইফ স্টাইলেও পরিবর্তন আনা দরকার। যেমন সুষম খাবার খাওয়া,মিষ্টি, ভাজাভুজি ,জাঙ্গফুড এড়িয়ে চলা,নিয়মিত শরীর চর্চা করা ,মদ , সিগারেট থেকে দূরে থাকা।

–Hospital–

–CONTACT ME–






    Phone Number

    +8801713039573

    E-mail

    info@drparveenakhtersurovi.com

    Location

    Dhaka , Bangladesh

    Click to Chat